|

ভালুকার যুবসমাজের অন্তরে স্থান দখল করে নিয়েছেন মোকলেসুর রহমান

প্রকাশিতঃ ২:৪০ অপরাহ্ণ | জুন ০২, ২০১৯

স্টাফ রিপোর্ট, ভালুকার খবর: ভালুকা উপজেলার শেফার্ড গ্রুপের ডিজিএম মো. মোকলেসুর রহমান। একজন দৃঢ় আত্মপ্রত্যয়ী, প্রজ্ঞাবান, কর্মচঞ্চল, শ্রমিকবান্ধব শিল্প কর্মকর্তা। শতভাগ বিদেশী মালিকানাধীন গ্রুপটির কর্তৃপক্ষের কাছে নিজের কর্মগুণে তিনি একজন বিশ্বস্থ কর্মকর্তা। সদা হাস্যোজ্জ্বল ও মমতাময়ী ব্যবহারের ফলে কারখানার শ্রমিকদের নিকট একনিষ্ঠ আস্থাভাজন অভিভাবক। ভালুকার রাজনীতিবিদ, প্রশাসন, সুশীল সমাজ, স্বেচ্ছাসেবীসহ স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গের কাছে তাঁর সুনাম সর্বজনবিদিত।

তাঁর এমন কর্মকান্ডের ফলে ভালুকার ‘সেরা শিল্প কর্মকর্তা’ হিসেবে বিশেষ সম্মাননা স্মারক প্রদান করেছেন স্বনামধন্য স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন ‘অভ্যুদয়’।

সমাজসেবামূলক কাজে স্থানীয় যুবসমাজের বিশ্বস্থ আশ্রয়স্থল মোকলেসুর রহমান। সাধ্যমত সহযোগীতা করেন মসজিদ মাদরাসাসহ সমাজসেবামূলক কাজে। সবমিলিয়ে মোকলেসুর রহমান ভালুকার যুবসমাজের অন্তরে শ্রদ্ধার পাত্র হিসেবে স্থান দখল করে নিয়েছেন।

ফরিদপুর জেলার ভাংগা উপজেলার আব্দুর রাজ্জাক মাতাব্বর ও কোমেলা বেগমের ছেলে মোকলেসুর রহমান। ৪ভাই ২ বোনসহ মোট ৮জনের সংসারে বেড়ে উঠেন তিনি। ক্যালকাটা ইউনিভার্সিটি থেকে ‘ল’ তে পি.জি কমপ্লিট করে কর্মজীবনে প্রবেশ করেন সফল এ শিল্প কর্মকর্তা।

মোকলেসুর রহমান সম্বন্ধে কথা হলে ভালুকার সর্বজন শ্রদ্ধেয় কবি ও শিক্ষক শফিকুল ইসলাম খাঁন জানান, ‘মোকলেসুর রহমান ভাইয়ের বাড়ি ভালুকার বাইরে হলেও আমরা তাঁকে ভালুকার মানুষ হিসেবে গ্রহন করে নিয়েছি। স্থানীয় যুবসমাজের প্রতি তাঁর সুদৃষ্টি ও সহযোগীতার কারনে আমি উনাকে মন থেকে ধন্যবাদ ও সাদুবাদ জানাই’।

স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন অভ্যুদয়ের সাধারণ সম্পাদক ইঞ্জিঃ জুনায়েত হোসেন রিপেল জানান, ‘মোকলেসুর রহমান ভাইয়ের প্রতি আমরা কৃতজ্ঞ। অভ্যুদয় এর পাশাপাশি ভালুকার যুবসমাজের বহু সমাজসেবামূলক কাজ সফল হয় মোকলেস ভাইয়ের হাত ধরেই। আমি উনার সুস্বাস্থ্য ও দীর্ঘায়ু কামনা করি’।

শেফার্ড গ্রুপ ভালুকার ডিজিএম মোকলেসুর রহামনের সাথে এ বিষয়ে কথা হলে তিনি বলেন, ‘আমি ভালো কাজের সাথে থাকতে পেরে আত্মতৃপ্তি পাই। আমরা সবাই যদি যাঁর যাঁর অবস্থান থেকে একটু সমাজ ও জনসেবার দিকে মনযোগী হই, তাহলে সমাজটাকে বদলে দিতে খুব বেশি সময় লাগবেনা। আমি সকলের দোয়া চাই যেন, মৃত্যুর আগমুহুর্ত পর্যন্ত মানুষ ও সমাজের পাশে থেকে সেবা করে যেতে পারি’।

Print Friendly, PDF & Email