|

ভালুকায় সাবরেজিষ্ট্রারকে টাকা দিলেই বনের সব জামেলা খতম

প্রকাশিতঃ ৩:৫১ অপরাহ্ণ | জুন ০২, ২০১৮

আবুল কালাম আজাদ:

ভালুকা সাবরেজিষ্ট্রী অফিসে আসছিলাম একটু কাজ করার জন্য। সকাল ১০টায় আসছি এখনও সাবরেজিষ্টার সাহেব আসে নাই দুখের বিষয় অনেক লোকই রোজার মাসে বলা বলি করছে উনি উনার মন গড়ামত অফিসে আসে এবং যায়। ১ টার দিকে অফিসে আসে আবার ৩ টা ৪ টার মধ্যে চলে যায়। ভালুকা বাসি কাজের জন্য এসে যে কষ্ট করে সেটা উনি ব্রুক্ষেপ করে না। ভালুকার মানুষ সাবরেজিষ্টারের নিকট জিম্মি তাই আমি উর্ধতন কর্তৃপক্ষের নিকট জোর দাবী জানাচ্ছি ভালুকার মানুষ কষ্ট থেকে মুক্তি পেতে পারে সেই ব্যবস্হা নেওয়ার জন্য। আমি জানি এই লেখা দিয়ে কোন লাভ হবে না কারন দলিল লেখকরাই বলাবলি করে সাবরেজিষ্টার সাহেবের হাত নাকি অনেক বড় এবং উপরে অনেক টাকা পয়সা দিয়ে উনার হাত শক্তিশালী করে রাখে।শুধু এখানেই শেষ নয় বন বিভাগের যৌথ জরিপের জমি হাল নাগাদ খাজনার দাখিলা থাকা সত্বেও সাবরেজিষ্টারকে প্রতি শতাংশে ২০০০হাজার টাকা অতিরিক্ত না দিলে জমি বনের আর দিলে জমিতে কোন জামেলা থাকে না। এই রাগব বোয়াল থেকে আমরা মুক্তি চাই।

শতাংশে ২০০০ হাজার টাকা অতিরিক্ত দিলে বনের জামেলা থাকে না আর না দিলে বনের ছার পত্র লাগবে তার বাস্তব প্রমান চাইলে আমি দেওয়ার জন্য প্রস্তুত আছি। যে কোন প্রশাসনের লোকের মুখামুখি হতেও আমি প্রস্তুত।

লেখক: শিল্পপতি ও আ‘লীগ নেতা। (লেখকের ফেইসবুক থেকে সংগৃহীত)

Print Friendly, PDF & Email